১
তাকানো চোখে কত সুন্দর
সমুদ্র
ছোট্ট আলাপে মৈথুনের আমেজ
সারাবেলা
ঘুম তো ঘুমকে দেখে না , স্বপ্ন আসে
নিজেকে না দেখেই ভেঙে যায়।
দৃশ্যের অবচেতনতায় জাগে
খামখেয়ালি
জ্বর অনুপাতে ছেড়ে যায়
শরীরের ঘাম
ক্রোধটুকু নিয়ে শুধু পড়ে
থাকি ,
শ্বাসের অধিক ঘৃণা দেহে।
২
আমার পায়ে পিতামহ দাঁড়িয়ে , দাবাদাহে
গুড়গুড় হুক্কার সরল। ফুঁ’য়ে ধোঁয়া শাদা , যেন কারুফুল। উড়ে যায় মিলিয়ে যায়।শূন্যে শূন্য। পিতার আদিম ফল আমিই তুলে
দেবো থালায়। আরো কিছু অপরাধ জমা হবে। পৃথিবীর স্ট্রে ভরে গেলে যাত্রার সঙ গাইবে
রবীন্দ্রগীত — না কোন ঋতু , না ধ্বস —হবে না অবস্থানের অভাবে অবস্থা , তারপর জোড়া পা
দাঁড়াবে না আর অন্য পায়ে।
৩
বৃক্ষ গুলো আমার দিকে তাকিয়ে
আছে। মনে হচ্ছে বোনের ওড়না নিয়ে মুছিয়ে দিই ওদের ঘাম। প্রশ্ন হলো বৃক্ষ কী ঘামে? দূর অতীতে
মুছে যাওয়া ঘাম ওদের বাতাসে অভিশাপ হয়ে ফিরেছে বলেই জানি।
আমার মধ্যে বিমানের উড়াউড়ি , পুঁজি এবং ক্ষুধা
যথাক্রমে শিক্ষিত আর নিরক্ষর। মানুষের কাছে যেতে ভয় লাগে , বনের
পাশে হাঁটলে ওরা কাঁপে।
বৃক্ষ আর আমাদের ঘাম
সমান্তরাল।
আমার কাছে নিউক্লিয়ার বোম যেমন
, বোঝা যায়
মানুষও তাই হয়ে গেছে বৃক্ষ
কাছে।
No comments:
Post a Comment