খেউড়
পিউরঙের কেউ। তোবড়ানো। পাখিরা
ডাকছে
মাংসের হলুদ শিস। চর্বিবাঁধানো
ছায়াপথ
মেয়েজানলার পোষা হাড়ের টিউলিপ
হাওয়ার সোনালি ছিট। অল্প
শ্বাসের
পালঙ্কের তামায় পড়ে চুরচুর
ছায়ার মুণ্ড
ঝরনা টুসকির লাল। ঘরও দুলছে
ক্যাঁচকেচে। বালিকাগজের
দিশাহারা
সাঁজোয়া
ওক-কলোনির নীচে ঝাপসা পোস্টাপিস
হাতচিঠির সুরের ফসিল
নেকড়ের কাঠামোর হাড় যা-যা ভাবতে
পারে
তেমনই পিশাচযোনি। ঢলের বরফে লাল
বোবা ও কালার গানে অন্ধের
হাসপাতালে
ছেঁকা লাগে। অনুস্বার লাগে।
চন্দ্রবিন্দুর ভাপ
লিপির ফোস্কায় ওড়া চিঠিদের
ঠান্ডা কফিন
নীচে ভূতলাগা স্লেজের সাঁজোয়া
ঝিঁঝিট
প্রেরণাহীন আটাকল যতটা পিষছে
ততদূর জগৎবিন্দু
রবাবের নল হাতে ফুঁ দিচ্ছি
পাথর ফুটছে। পাথরের যৌনচক্র
রান্নার কামান। অনুপান গানের
দোনলা
হতমেশিনের ঝোরা লম্বা মেয়েলি।
সুতোর সেতুর
প্রেরণাহীন হাঁসকল
চওড়া। সম্ভাবনাহীন। বালির
ঝিঁঝিট
No comments:
Post a Comment