কড়িবর্গার ছাদ
তামাম
গৃহস্থ্য দৃশ্যের মধ্যে
একটি
বেমানান সুখের মত সে,
কৌতুহলে
উস্কানো,
কুঁচকে
যাওয়া দর্শনের অবগুণ্ঠন
নিমেষে
নিমেষে
আশ্চর্য
নিমেষের জন্ম দিয়ে চলেছে।
বেপরোয়া
তার ছুঁড়ে দেওয়া বর্শার অট্টহাস,
বিদ্ধ
করার জন্য নয় বরং,
খানিকটা আশা ছোঁয়ানো
কান
ঘেঁষা, বলে: কামড়টাই সত্যি
ব্রহ্মান্ডের
টাইমলাইনে,
কণা-তরঙ্গ
তোমার দ্বৈত সংগীত।
তবু
কানের পাশ দিয়ে যখন যায়
কেউ
কেউ ভাবেন পাড়ানির পরাশরের জন্য
দুটো
টানা চোখের প্রয়োজন নিজেদের হাসির পাখিগুলোকে
দানাপানি
যোগান দেবার জন্য।
বাদ্যকর
উপসর্গ
আর প্রত্যয় এর মধ্যর্বর্তী অবসরে
একটি
উপত্যকা, সবুজ ঢাল যেখানে
তোমার
সমার্থক হয়ে উঠতে পারে---
আমি
গড়ে তুলতে চেয়েছিলাম।
একজন
ব্যর্থ বাদ্যকরের মতো,
আমার
ভূমিকা;
তোমার
তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের সাথে
নিজেকে
মেলাতে গিয়ে যে একটি ঘাস-গাছকেও
মহীরুহর
সাথে তুলনা করতে পিছপা হয়নি,
কিন্তু
মস্তিষ্কের অন্তরে
অগণন
জটিলতার নিউরনের মাঝে
নিজের
গন্তব্য খুঁজে বার করা.....
জীবন
অহেতুক ঘুরপাক খেয়ে গেছে
নাগরদোলায়, যার কাঠের
ঘোড়ার পেটে
এক
দক্ষ জিলিপী-ভিয়েন ছিল
যখন
সে ফুটন্ত তেলে তার প্যাঁচগুলো ছাড়ত,
ঘিয়ে
ভাজা ডাকে সাড়া শহরের লোক
ক্রেমলিনের
বাঁশিওয়ালার সুর শুনতে পেত।
No comments:
Post a Comment